
বর্তমান ডিজিটাল বাংলাদেশে অনলাইন আয়ের সুযোগ আগের যেকোনো সময়ের তুলনায় বহুগুণে বেড়েছে। ইন্টারনেট সহজলভ্য হওয়া, স্মার্টফোনের ব্যাপক ব্যবহার এবং অনলাইন সেবার প্রতি মানুষের আস্থা বৃদ্ধির কারণে এখন ঘরে বসেই আয় করার ধারণাটি আর কল্পনা নয়—এটি বাস্তবতা। ফ্রিল্যান্সিং, ই-কমার্স, ব্লগিং, ইউটিউবিং—এসবের পাশাপাশি যে একটি মডেল নীরবে কিন্তু শক্ত অবস্থান তৈরি করেছে, তা হলো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং।
বিশেষ করে ডোমেইন ও হোস্টিং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এমন একটি সেক্টর, যেখানে তুলনামূলক কম বিনিয়োগে দীর্ঘমেয়াদি, স্কেলযোগ্য এবং প্যাসিভ ইনকামের সম্ভাবনা তৈরি করা যায়। কারণ—বাংলাদেশে প্রতিদিন হাজার হাজার নতুন ওয়েবসাইট তৈরি হচ্ছে। ছোট ব্যবসা, অনলাইন শপ, পার্সোনাল ব্র্যান্ড, ইউটিউব চ্যানেল, ফেসবুক পেজ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে বড় কর্পোরেট কোম্পানি—সবাই অনলাইনে আসতে চাইছে। আর এই অনলাইন যাত্রার প্রথম ধাপই হলো ডোমেইন ও হোস্টিং।
এই বাস্তব ও স্থায়ী চাহিদাকে কেন্দ্র করেই ডোমেইন-হোস্টিং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বাংলাদেশি অডিয়েন্সের জন্য অত্যন্ত সম্ভাবনাময় একটি ব্যবসায়িক মডেল হয়ে উঠেছে।
এই গাইডে আমরা ধাপে ধাপে আলোচনা করবো—অ্যাফিলিয়েট কী, বাস্তব উদাহরণ, অ্যাফিলিয়েট হওয়ার বৈশিষ্ট্য ও সুবিধা, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কীভাবে কাজ করে, ডোমেইন ও হোস্টিং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কী, কেন Cyber Developer BD–এর সাথে অ্যাফিলিয়েট করবেন, কমিশন কত পাবেন, কীভাবে মার্কেটিং ও প্রচার করবেন এবং শেষকথা।
অ্যাফিলিয়েট শব্দের অর্থ হলো সহযোগী বা অংশীদার। অনলাইন বিজনেসের প্রসঙ্গে অ্যাফিলিয়েট হলো এমন একজন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান, যারা অন্য কোম্পানির পণ্য বা সার্ভিস প্রচার করে এবং সেই প্রচারের মাধ্যমে বিক্রি, লিড বা অন্য কোনো নির্দিষ্ট অ্যাকশন সম্পন্ন হলে কমিশন আয় করে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং একটি পারফরম্যান্স-বেসড মডেল। অর্থাৎ, আপনার ইনকাম সরাসরি নির্ভর করে আপনার প্রচার কৌশল, কনটেন্টের মান, এবং ট্রাফিকের উপর। এখানে কোন রকম স্টক, ইনভেন্টরি বা সরাসরি সেলস চাপ নেই। আপনার মূল কাজ হলো প্রাসঙ্গিক অডিয়েন্সের কাছে প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের তথ্য পৌঁছে দেওয়া।
বাংলাদেশে নতুন ওয়েবসাইট, ফেসবুক বিজনেস, ইউটিউব চ্যানেল ও অনলাইন শপের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই নতুন উদ্যোক্তাদের মূল চাহিদা হলো ডোমেইন ও হোস্টিং। তাই অ্যাফিলিয়েট হিসেবে কাজ করা মানে আপনি বাস্তব চাহিদার উপর ভিত্তি করে ইনকাম করতে পারবেন।
এইভাবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুধু একটি পারফরম্যান্স-বেসড ইনকাম মডেল নয়, বরং এটি একটি স্ট্র্যাটেজিক ডিজিটাল বিজনেস যা সঠিক কৌশল ও ধৈর্যের মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদি আয়ের সুযোগ দেয়।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কেন এত জনপ্রিয় এবং কেন লক্ষ লক্ষ মানুষ এটিকে অনলাইন আয়ের প্রধান বা অতিরিক্ত উৎস হিসেবে বেছে নিচ্ছে—এর পেছনে কিছু শক্তিশালী বৈশিষ্ট্য ও বাস্তব সুবিধা রয়েছে। বিশেষ করে বাংলাদেশি অডিয়েন্সের জন্য এই সুবিধাগুলো আরও বেশি প্রাসঙ্গিক। নিচে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো—আপনাকে নিজে কোনো পণ্য তৈরি করতে হয় না। একটি পণ্য তৈরি করতে গেলে যে সময়, অর্থ, দক্ষতা এবং রিস্ক লাগে, তার কিছুই এখানে নেই।
ডোমেইন ও হোস্টিংয়ের ক্ষেত্রে তো বিষয়টি আরও সহজ। সার্ভার মেইনটেন্যান্স, টেকনিক্যাল সেটআপ, সফটওয়্যার আপডেট—সবকিছু কোম্পানিই সামলায়। আপনি শুধু সেই সার্ভিসের তথ্য ও উপকারিতা মানুষের কাছে পৌঁছে দেবেন।
বাংলাদেশের অনেক নতুন উদ্যোক্তা পণ্য বানাতে ভয় পান বা বড় বিনিয়োগ করতে পারেন না। তাদের জন্য অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং একটি নিরাপদ শুরু।
নিজের পণ্য বা সার্ভিস থাকলে সবচেয়ে বড় চাপ হয় কাস্টমার সাপোর্ট। ক্লায়েন্টের সমস্যা, টিকিট, কল, লাইভ চ্যাট—এসব সামলাতে সময় ও লোকবল লাগে।
কিন্তু অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে কাস্টমার কেনার পর তার সব দায়িত্ব নেয় মূল কোম্পানি। Cyber Developer BD–এর মতো কোম্পানি নিজেরাই সাপোর্ট দেয়। ফলে আপনি শুধু প্রি-সেলস ইনফরমেশন দেবেন, সাপোর্টের ঝামেলা নেই।
একটি পূর্ণাঙ্গ অনলাইন ব্যবসা শুরু করতে যেখানে লাখ টাকা লাগতে পারে, সেখানে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করা যায় মাত্র কয়েক হাজার টাকা দিয়ে।
সাধারণত যেগুলো দরকার:
বাংলাদেশে ৫,০০০–১০,০০০ টাকার মধ্যেই একটি প্রফেশনাল অ্যাফিলিয়েট ওয়েবসাইট দাঁড় করানো সম্ভব। তবে শুরুতে আপনি ০ বাজেটে স্টার্ট করতে পারেন। ফেসবুক বা বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগে পোস্ট শেয়ার ও আপনার লিঙ্ক শেয়ার করে
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং একটি সম্পূর্ণ ডিজিটাল বিজনেস। এখানে অফিস ভাড়া, কর্মচারী বেতন, বিদ্যুৎ বিল—এসবের কোনো চাপ নেই।
আপনি চাইলে ঘরে বসে, চাইলে ভ্রমণের মাঝেও কাজ করতে পারেন। এটি বিশেষ করে শিক্ষার্থী, ফ্রিল্যান্সার ও চাকরিজীবীদের জন্য বড় সুবিধা।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের আরেকটি বড় বৈশিষ্ট্য হলো—এটি লোকেশন-ফ্রি। আপনি বাংলাদেশে থাকুন বা বিদেশে, ইন্টারনেট থাকলেই কাজ করা সম্ভব।
এছাড়া নির্দিষ্ট অফিস টাইম নেই। আপনি নিজের সুবিধামতো সময় বেছে নিতে পারেন। দিনে ২ ঘণ্টা, রাতে ৩ ঘণ্টা—যেভাবে চান সেভাবেই কাজ করা যায়।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের ইনকাম স্কেলযোগ্য। অর্থাৎ, আপনি যত বেশি ভ্যালু কনটেন্ট তৈরি করবেন, তত বেশি ট্রাফিক আসবে এবং তত বেশি বিক্রি হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হবে।
একটি ভালো SEO করা আর্টিকেল বা ইউটিউব ভিডিও মাসের পর মাস, এমনকি বছরের পর বছর কমিশন এনে দিতে পারে। এটি একধরনের ডিজিটাল অ্যাসেট।
একবার কনটেন্ট তৈরি করার পর সেটি থেকে নিয়মিত ইনকাম আসতে পারে—এটিই প্যাসিভ ইনকাম।
ধরুন, আপনি “Best Hosting in Bangladesh” নিয়ে একটি আর্টিকেল লিখলেন। সেটি যদি গুগলে র্যাংক করে, তাহলে প্রতিদিন নতুন ভিজিটর আসবে এবং বিক্রি হতে থাকবে—আপনি ঘুমালেও।
ভালো ও সৎভাবে কাজ করলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং আপনার পার্সোনাল ব্র্যান্ড তৈরি করে। মানুষ আপনাকে একজন এক্সপার্ট হিসেবে দেখতে শুরু করে।
বিশেষ করে ডোমেইন ও হোস্টিংয়ের মতো টেকনিক্যাল সেক্টরে বিশ্বাস অর্জন করলে ভবিষ্যতে কোর্স, সার্ভিস বা কনসাল্টেন্সি বিক্রির সুযোগও তৈরি হয়।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে আর্থিক ঝুঁকি খুবই কম। পণ্য বিক্রি না হলেও বড় কোনো ক্ষতি হয় না।
আপনি চাইলে একাধিক কোম্পানির অ্যাফিলিয়েট হতে পারেন, ফলে একটি কোম্পানির উপর পুরোপুরি নির্ভরশীল থাকতে হয় না।
বাংলাদেশে নতুন ওয়েবসাইট, ফেসবুক বিজনেস, ইউটিউব চ্যানেল ও অনলাইন শপের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে।
এই বিশাল নতুন উদ্যোক্তা শ্রেণির প্রথম চাহিদাই হলো ডোমেইন ও হোস্টিং। তাই এই সেক্টরে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা মানে বাস্তব চাহিদার উপর কাজ করা।
সব মিলিয়ে বলা যায়—অ্যাফিলিয়েট হওয়ার বৈশিষ্ট্য ও সুবিধাগুলো এমনভাবে সাজানো যে, এটি নতুন ও অভিজ্ঞ—দু’ধরনের মানুষদের জন্যই একটি শক্তিশালী অনলাইন ইনকাম মডেল।
কারা অ্যাফিলিয়েট হতে পারে?
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে অ্যাফিলিয়েট হতে পারেন—
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কীভাবে কাজ করে?
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং একটি পারফরম্যান্স–ভিত্তিক মার্কেটিং মডেল। এখানে চারটি প্রধান পক্ষ থাকে—
১. মার্চেন্ট (Merchant)
মার্চেন্ট হলো সেই কোম্পানি বা ব্র্যান্ড, যারা পণ্য বা সেবা বিক্রি করে। যেমন—ডোমেইন রেজিস্ট্রার, হোস্টিং কোম্পানি, সফটওয়্যার প্রোভাইডার। Cyber Developer BD এখানে মার্চেন্ট।
২. অ্যাফিলিয়েট (Affiliate)
অ্যাফিলিয়েট হলেন আপনি—যিনি কোম্পানির পণ্য বা সেবা অনলাইনে প্রচার করবেন।
৩. কাস্টমার (Customer)
কাস্টমার হলো সেই ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান, যারা আপনার লিংকের মাধ্যমে সার্ভিস কিনবে।
৪. ট্র্যাকিং সিস্টেম
প্রতিটি অ্যাফিলিয়েট লিংক ইউনিক হয়। কুকি বা ট্র্যাকিং কোডের মাধ্যমে বিক্রি ট্র্যাক করা হয়।
ধাপে ধাপে প্রসেস
[বিঃদ্রঃ] সমস্ত ইনফরমেশন সঠিক আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র অনুযায়ী হতে হবে।
এরপরে আপনি আপনার ইমেইলটা ভেরিফাই করে নিবেন। ভেরিফাই ইমেইলটা আপনার স্প্যাম ফোল্ডার বা ইনবক্স ফোল্ডারে যেতে পারে। না গেলে রিসেন্ড করে নিবেন। সুবিধার্থে ছবি দিলাম।
এর পরে ছবি এর মত মেনু থেকে “AFFILIATE” পেইজে যেতে হবে এর পরে ‘’ ACTIVATE AFFILIATE ACCOUNT’’ বাটুনে ক্লিক করে একাউন্ট এক্টিভ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
যদি এক্টিভ না হয় সেক্ষেত্রে আপনি একটি সাপোর্ট টিকেট ওপেন করবেন https://www.client.cyberdeveloperbd.com/submitticket.php এই লিঙ্ক থেকে “Support Center” ডিপার্টমেন্ট -এ
অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামে জয়েন করলে অর্থাৎ একাউন্ট এক্টিভ হলে এরকম ড্যাসবোর্ড আসবে।
দ্বিতীয়ঃ এখন ড্যাসবোর্ড থেকে ইউনিক অ্যাফিলিয়েট লিংক পাবেন যেটা সবার কাছে শেয়ার করবেন যাতে এই লিঙ্ক থেকে সবাই প্রোডাক্ট কিনতে পারে।
ডোমেইন ও হোস্টিং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কী?
ডোমেইন ও হোস্টিং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হলো এমন একটি অনলাইন ইনকাম মডেল, যেখানে আপনি কোনো ডোমেইন রেজিস্ট্রার বা হোস্টিং কোম্পানির সার্ভিস প্রচার করে কমিশন আয় করেন।
ওয়েবসাইট ছাড়া আজকের দিনে কোনো ডিজিটাল ব্যবসা কল্পনা করা যায় না। প্রতিটি ওয়েবসাইটের জন্য প্রয়োজন—
এই কারণে ডোমেইন-হোস্টিং একটি চিরস্থায়ী চাহিদাসম্পন্ন মার্কেট।
কেন Cyber Developer BD–এর সাথে অ্যাফিলিয়েট করবেন?
১. বাংলাদেশি অডিয়েন্সের জন্য অপ্টিমাইজড সার্ভিস
Cyber Developer BD বাংলাদেশের ব্যবহারকারীদের চাহিদা বুঝে সার্ভিস দেয়।
২. প্রতিযোগিতামূলক কমিশন
ডোমেইন ও হোস্টিং বিক্রয়ে আকর্ষণীয় কমিশন স্ট্রাকচার।
৩. বিশ্বস্ত সাপোর্ট
লোকাল ভাষায় দ্রুত সাপোর্ট—যা কনভার্সন বাড়াতে সাহায্য করে।
৪. সহজ পেমেন্ট সিস্টেম
বাংলাদেশি ব্যাংক, মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ও আন্তর্জাতিক পেমেন্ট অপশন।
৫. মার্কেটিং সাপোর্ট
প্রমোশনাল ব্যানার, লিংক ও গাইডলাইন।
Cyber Developer BD–এর অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামে কমিশন স্ট্রাকচারটি বিশেষভাবে পরিকল্পিত। বিভিন্ন সার্ভিস এবং প্রোডাক্টের জন্য কমিশন ভিন্ন। নিচে বিস্তারিত লিস্ট দেওয়া হলো:
প্রত্যেকটি সার্ভিসের জন্য কমিশন মূলত বিক্রির মোট প্রাইসের শতাংশ হিসেবে নির্ধারিত। উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনি NNME Shared Hosting বিক্রি করেন এবং এর দাম $50 হয়, তাহলে ২০% কমিশন মানে আপনার ইনকাম হবে $10।
এই কমিশনগুলো নিয়মিত আপডেট হয় এবং বিশেষ অফার বা প্রমোশনের সময় অতিরিক্ত কমিশন পাওয়ার সুযোগ থাকে। এছাড়া, বিভিন্ন সার্ভিসে রিকারিং কমিশন পাওয়ার সুবিধা থাকলে, নিয়মিত রিনিউয়াল থেকেও ইনকাম হয়।
একজন সফল আফিলিয়েট মার্কেটার হওয়ার জন্য শুধু প্রোডাক্টের লিংক শেয়ার করলেই হবে না। আপনাকে আপনার টার্গেট অডিয়েন্সের কাছে ভ্যালু দিতে হবে, বিশ্বাস তৈরি করতে হবে, এবং কৌশলমতো প্রচার করতে হবে। নিচে বিস্তারিত বিভিন্ন মার্কেটিং কৌশল দেয়া হলো:
শেষকথা
ডোমেইন ও হোস্টিং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বাংলাদেশি অডিয়েন্সের জন্য একটি বাস্তবসম্মত, লাভজনক এবং দীর্ঘমেয়াদি অনলাইন ব্যবসা। বিশেষ করে Cyber Developer BD–এর মতো লোকাল ও বিশ্বস্ত প্ল্যাটফর্মের সাথে কাজ করলে কনভার্সন ও আয়ের সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়।
আজই শুরু করুন শেখা, কনটেন্ট তৈরি করুন এবং ধীরে ধীরে একটি শক্তিশালী অনলাইন ইনকাম সোর্স গড়ে তুলুন।